অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ২৩টি বিষয়ে জানা প্রয়োজন

অনেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার চিন্তা করছেন। কিন্তু, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কি কি বিষয়ে জেনে নেওয়া উচিত বা জেনে নেওয়া প্রয়োজন সেই বিষয়ে অনেকেই জানেন না। আজকের ব্লগে আপনাকে জানাবো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ২৩টি বিষয়ে জানা প্রয়োজন। আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার চিন্তা ভাবনা করে থাকনে অথবা ভবিষ্যতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ২৩টি বিষয়ে জানা প্রয়োজন
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকেন তাহলে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ২৩টি বিষয়ে জানা প্রয়োজন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন, আর দেরি না করে আজকের মূল বিষয়বস্তুগুলো পোস্ট সূচিপত্রতে একনজরে দেখে এই বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
পোষ্ট সূচিপত্র:

ভূমিকা

বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেক লাভজনক এবং টাকা ইনকামের জন্য অন্যতম একটি মাধ্যম। আপনি যদি ঘরে বসে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য অনেক লাভজনক হবে। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে, আপনাকে কিছু সম্পর্কে জেনে নেওয়া প্রয়োজন।

বর্তমানে অনলাইন জগতে ইনকামের মাধ্যম গুলো অনেক প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠেছে। আপনি যেই বিষয়ে সম্পর্কে ভালো জানতে পারবেন সেই বিষয় সম্পর্কে আপনার ভালো অভিজ্ঞতা তৈরি হবে সে ক্ষেত্রে আপনি অনেক ভালো মনের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

সুতরাং, আপনি মার্কেটিং সংক্রান্ত কৌশলগুলো ভালোভাবে মার্কেটিং করে সফল হতে পারবেন না। আমি আজকের ব্লগে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ২৩টি বিষয়ে জানা প্রয়োজন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করছি, আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জেনে উপকৃত হবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি ?

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ২৩টি বিষয়ে জানা প্রয়োজন সেই বিষয় জানার পূর্বে আসুন, আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি সেটি সংক্ষেপে জেনে নিই। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে সহজভাষায় এটি এমন এক মার্কেটিং কৌশল যেখানে অনলাইন খুচরা বিক্রেতাদের মাধ্যমে তাদের অনলাইন পণ্যগুলো বিক্রয় বা প্রচার করার জন্য এক্সটার্নাল (External) ওয়েবসাইট ও ব্লগ মালিক প্রভাবকদের (Influencer) কমিশন হিসেবে অর্থ দেওয়া হয়ে থাকে।

উদাহরণস্বরুপ, মনে করুন, আপনি ঠিক কয়েকদিন আগে অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট থেকে একটি স্মার্টফোন কিনেছেন। এরপর আপনি সেই স্মার্টফোন সম্পর্কে পুরো স্পেসিফিকেশন আপনার নিজের ব্লগে লিখেছেন। ব্লগের শেষের দিকে আপনি এই স্মার্টফোনটি একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে নিজের একটি অ্যাফিলিয়েট লিংক তৈরি করে দিলেন।

যাতে সেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে যেন স্মার্টফোনটি কেনার আগ্রহ জাগে এবং তারা আপনার শেয়ার করা অ্যাফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে সেই স্মার্টফোনটি কিনতে পারবে। এখন সহজেই স্মার্টফোন সম্পর্কে জেনে সেটি কিনতে পারবেন। যেহেতু স্মার্টফোনটি আপনার দেওয়া অ্যাফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে কেনা হয়েছে, সেহেতু আপনি প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য সেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে কিছু কমিশন হিসেবে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয়ে জানা প্রয়োজন?

মার্কেটিং হচ্ছে এমন এক মার্কেটিং সিস্টেম যেটি করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়ার পাশাপাশি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার যেগুলো বিভিন্ন কার্যকর পদ্ধতিতে রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে জেনে সেই বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যেগুলো বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া আবশ্যক-

নিস সেলেক্ট করা: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার প্রধান গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হচ্ছে নিসসিলেক্ট করতে হবে। শুধু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে নয় যেকোন মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে প্রথমে নিস বাছাই করে নিতে হবে। এজন্য, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার আগে আপনাকে অবশ্যই নিস সিলেক্ট করে নিতে হবে।

কিওয়ার্ড রিসার্চ করা: নিস নিজ বাছাই করার পরে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা জরুরি। কারণ, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সময় সঠিকভাবে আপনি যদি কিওয়ার্ড রিসার্চ না করেন, তাহলে এফেলেট মার্কেটিং করে সফল হওয়া যাবে না। এজন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে সফল হতে চাইলে অবশ্যই কিওয়ার্ড রিসার্চ করা জরুরি।

পন্য বাছাই করা: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার অন্যতম আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে পণ্য বাছাই করা। কারণ, সঠিকভাবে পণ্য বাছাই না করলে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা জটিল হয়ে যেতে পারে।

প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করুন। যেমন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইউটিউবিং ব্লগিং ইত্যাদি যে কোন প্লাটফর্ম হতে পারে। সুতরাং, যেকোনো একটি প্ল্যাটফর্ম দাঁড় করিয়ে সেই প্ল্যাটফর্মের সাহায্যে অ্যাফিলিয়েট লিংক প্রমোট করতে পারবেন।

দরকারী কন্টেন্ট তৈরি করা: আপনি যদি একজন ভালো কনটেন্ট রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি দরকারী কন্টেন্ট তৈরি করুন। কেননা, প্রয়োজনীয় এবং শিক্ষামূলক কন্টেন্ট গুলো প্রায় সবাই পছন্দ করে। আপনি এ ধরনের কনটেন্ট তৈরি করে সেখানে আপনি অ্যাফিলিয়েট লিংক প্রমোট করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট সাইট নির্বাচন করা: পরিশেষে, আপনি যদি কোন ওয়েবসাইটের সাহায্যে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান, সেটিও অনেক লাভজনক। সেক্ষেত্রে বর্তমানে এখন অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার ওয়েবসাইট রয়েছে, আপনি চাইলে সেই ওয়েবসাইটের সাহায্যে সেই সাইটের মার্কেটিং করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি কি উপায়ে করা যায়?

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করবেন সেই বিষয়ে জেনে নেওয়ার পরে নিশ্চই অনলাইনে কি কি মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ করবেন সেটা নিয়ে ভাবছেন, তাহলে চলুন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি কি উপায়ে করা যায় সেই বিষয়ে জেনে নিই।

ব্লগিং: নিজের একটি ব্লগ সাইট ক্রিয়েট করে সেখানে বিভিন্ন প্রোডাক্ট সম্পর্কে কনটেন্ট পাবলিশ করে প্রচার করার মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

ইনফ্লুয়েন্সার: একজন সোশ্যাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সার (Influencer) হিসেবে সম্ভাব্য ক্রেতাদের কাছে তাদের চাহিদা অনুযায়ী প্রচার করার মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। একজন সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে কোনো পণ্য সম্পর্কে পজিটিভ কোন বিষয়ে শেয়ার করলে সেই পন্যটির ক্রয় করতে গ্রাহকরা বেশি আগ্রহী হবে।

সার্চ ইঞ্জিনস: গুগল ও বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন (Search engines) গুলোতে বিজ্ঞাপন দেখে গ্রাহকদেরকে আকর্ষণ করার মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

রিভিও সাইটস: আপনি একটি প্রোডাক্ট রিভিউ (Product review) সাইট তৈরি করে সেখানে এক বা একাধিক বিভিন্ন ভাবে পন্যের প্রচার করার মাধ্যমে অর্থাৎ রিভিউ সাইটসের সাহায্যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

সোশাল মিডিয়া অ্যাডস: যেগুলো সোশ্যাল মিডিয়া সাইট রয়েছে সেগুলো সাইটে অর্থের বিনিময়ে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অ্যাফিলিয়েট পণ্যের প্রচার করা সম্ভব। আবার ফেসবুক, ইউটিউব কিংবা বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের অ্যাডভার্টাইজিং এর সাহায্যে মার্কেটিং করতে পারবেন।

ইউটিউবিং: আপনি যদি ইতিমধ্যে একজন জনপ্রিয় ইউটিউবার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনিও ইউটিউবের সাহায্যে বা মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে শুধু আপনাকে নির্দিষ্ট পণ্যের গ্রাহকদের মাঝে প্রমোট করে দিতে হবে।

ইমেইল মার্কেটিং: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে ঈমান মার্কেটিং অনেক কার্যকরী মাধ্যম বলা চলে, সুতরাং আপনি চাইলে সহজেই ইমেইলের মাধ্যমেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার পদ্ধতি

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি কি উপায়ে করা যায়, আশা করছি সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে সেগুলো জেনে নেই। এই পদ্ধতি গুলোর মধ্য থেকে যে কোন একটি পদ্ধতিতে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

PPS System: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার যেগুলো পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে পিপিএস পদ্ধতি। এখানে পিপিএস মানে হচ্ছে পে পার সেল (Pay per sale) অর্থাৎ আপনার  মাধ্যমে যতগুলো প্রোডাক্ট বিক্রি হবে বা বিক্রি করবেন তার প্রত্যেকটির পণ্যের জন্য আপনি কমিশন পাবেন।

PPC System: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার একটি মাধ্যম হচ্ছে পিপিসি পদ্ধতি। পিপিসি এর মানে হচ্ছে পে পার ক্লিক (Pay per click) অর্থাৎ আপনার রেফারেন্সে যতজন ক্লিক করবে, সেখান থেকে আপনি একটি নির্দিষ্ট হার কমিশন পেয়ে যাবেন।

PPL System: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার আরেকটি মাধ্যম পি পি এল (Pay per lead) অর্থাৎ আপনার প্রচারণা থেকে যতগুলো লিড আসবে তার প্রত্যেকটি লিডের জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট হারে কমিশন দেয়া হবে।

Product Review: আপনার পণ্যের রিভিউ পোস্ট অথবা ভিডিও দেখে যদি কোন গ্রাহক পন্য ক্রয় করে সেক্ষেত্রে সেখান থেকেও আপনি কমিশন পাবেন। তবে সেই পন্য অবশ্যই আপনার এফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে ক্রয় করতে হবে।

Recruiting Commission: বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানির রয়েছে যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের সাহায্যে পণ্য ক্রয় করার ব্যাপারে recruiting করে থাকে এ ধরনের recruiting এর জন্য কমিশন পাওয়া যায়।

লাভজনক এবং বিখ্যাত কয়েকটি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম

বর্তমানে ছোট বড় অনলাইন ই-কমার্স সাইটগুলোর কোন না কোন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম অবশ্যই থাকে। তবে, সেগুলোর মধ্যে এমন কয়েকটি অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক রয়েছে যেগুলো কমিশন হিসেবে আপনাকে অনেক টাকা দেবে।

ফ্লিপকার্ট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম: ফ্লিপকার্ট হচ্ছে অনেক জনপ্রিয় একটি অনলাইন শপিং ওয়েব সাইট। যেখানে ফ্রিতে রেজিস্ট্রেশন করে বিভিন্ন রকমের পণ্য ভালো কমিশনে বিক্রি ও প্রচার করা যায়।

এ্যমাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম: ই-কমার্স ব্যবসা গুলোর মধ্যে এ্যমাজন হচ্ছে সবচেয়ে এগিয়ে আছে। এখানে আপনি একজন এফিলিয়েটর হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে, বিভিন্ন ধরনের পণ্য এফিলেন্ট লিংক এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।

গো ড্যাডি : গো ড্যাডি হচ্ছে ডোমেন এবং হোস্টিং কেনার ক্ষেত্রে এটি অনেক বিখ্যাত একটি অনলাইন কোম্পানি। আপনি গো ড্যাডিতে একজন এফিলিয়েট হিসেবে সরাসরি রেজিস্টার করুন এবং উচ্চকমিশনের ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করার অফার প্রচার করতে থাকুন।

ই বে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম: eBay ওয়েবসাইট হচ্ছে একটি অনলাইন শপিং সাইট যেখানে পুরো বিশ্বের সকল জায়গায় নিজের পণ্য ডেলিভারি করেন। eBay অ্যাফিলিয়েটপ্রোগ্রাম এর মাধ্যমে আপনি যে কোন অনলাইন পণ্য মার্কেটিং খুব ভালো কমিশনে ইনকাম করতে পারবেন।

হোষ্টগেটর অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম: আপনি যদি ডোমেইন এবং হোস্টিং এর মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনি হোস্টগেটর অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্কে (Hostgator affiliate network) বেছে নিতে পারেন। এখানে আপনি ভাল কমিশনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

শেষকথাঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ২৩টি বিষয়ে জানা প্রয়োজন

আমি ইতিমধ্যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ২৩টি বিষয়ে জানা প্রয়োজন এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আশা করছি, আপনারা জেনে উপকৃত হয়েছেন। আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলে কোন বিষয়ে বুঝতে না পারেন, তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। তাহলে আমি যথাযথভাবে সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাকে সাহায্য করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ২৩টি বিষয়ে জানা প্রয়োজন এই বিষয়ে লেখা আমার আজকের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করবেন। এতে অন্যরাও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে তথ্য জানতে পারবেন। তথ্যবহুল ও প্রযুক্তি সম্পর্কিত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url