এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি সহজ উপায় জানুন

সম্মানিত পাঠক আসসালামু আলাইকুম। আপনি যদি ব্যাংক বা জমানো টাকা নষ্ট না করে এই তীব্র গরমে আপনার ঘরকে প্রাকৃতির নিয়মে কীভাবে ঠান্ডা রাখার উপায় বা সমাধান খুঁজছেন? তাহলে আপনি একেবারে সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই তীব্র গরমে অধিকাংশ মানুষই এই জানতে চায়। তাই আজকের এই পোষ্টে আপনাদের সুবিধার কথা ভেবে এসি ছাড়াই প্রাকৃতিকভাবে ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি সহজ উপায় সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।
এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি সহজ উপায়

আপনি যদি সম্পূর্ণ পোস্ট জড়ে থাকেন, তাহলে গ্ৰীষ্মের এই তীব্র গরম একটু শান্তির জন্য বিকল্প ব্যবস্থা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারবেন। তাই অবহেলা না করে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো। আশা করি, এসি ছাড়াই এই গরমে কীভাবে নিজের বাসা ঠান্ডা রাখবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরে আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ

উপস্থাপনা

আমাদের বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রতি বছরের মতো এই বছরেও তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলছে। ঘরে বাইরে প্রখর রোদ আর তীব্র গরমে কোথাও যেন স্বস্তি খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। প্রখর রোদে প্রতিটা স্থানের সব কিছুই উত্তপ্ত হয়ে থাকছে। বেশিরভাগ মানুষই গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। এই গ্রীষ্মকালীন সময়ের তাপদাহে যাদের বাসা বাড়িতে এসি নেই তাদের অবস্থা তো খুবই শোচনীয়।

সাধারনত আজকের এই পোষ্টে তাদের কথা চিন্তা করেই ঘর ঠান্ডা করার এই সহজ উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। ঘর ঠান্ডা রাখার উপায় সম্পর্কে আমাদের সকলেরই অবশ্যই জেনে রাখাটা জরুরি। এই তীব্র গরমে কে না স্বস্তি চাই বলুন?। আপনি এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানতে চান? তাহলে আমাদের এই পোষ্টের সাথেই থাকুন। গরমের ধরন দিন দিন মনে হচ্ছে বদলে যাচ্ছে।

আগে যেগুলো বাড়িতে ফ্যানের বাতাসেই পুরো গ্রীষ্মকাল কাটিয়ে দেওয়া যেত, এখন সেগুলো বাসার বাসিন্দারা শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের দামদরের খোঁজ নিচ্ছেন। কিন্তু এসি? সেতো এখন এক বিলাসিতার নাম। সবার পক্ষে এই সিধাতব নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ক্রয় করা  সামর্থ্য ও সম্ভব নয়। তাই এই প্রখর গরমে আপনাকে অবশ্যই একটু শান্তির জন্য হলেও বিকল্প ব্যবস্থা জানতে হবে। তাহলে চলুন, আর বেশি কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় শুরু করা যাক।

এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি সহজ উপায়

এসি কেবলমাত্র ব্যয়বহুল নয়, আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা এসিতে কিছুক্ষন সময় থাকলেই ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। তাই এই প্রখর গরমে একটু শান্তির জন্য হলেও খুঁজতে হয় বিকল্প ব্যবস্থা অবশ্যই নিতে হবে।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনদাইডের এক প্রতিবেদনে এই এই সম্পর্কে বিস্তারিত উপায় বলে দেয়া হয়েছে। এই গরমে সামান্য পরিবর্তনগুলো আপনার ঘরে অনেকটাই শান্তির স্বস্তি নিয়ে আসতে পারে আনতে পারে। চলুন তাহলে জেনে নেই এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখার সহজ উপায়গুলো-

সকাল সকাল পর্দা টেনে দিন: সকালের মিঠে রোদ খুব বেশি সময় স্থায়ী থাকে না। একটি রুম গরম হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ সূর্যালোক। তাই সকালে রোদ উঠতে না উঠতেই পর্দা টেনে দিন। এতে করে সহজে ঘরে তাপ ঢুকবে না। ঘরও তুলনামূলক ঠান্ডা থাকবে। আবার ঘরে আলো-বাতাস চলাচল করলেও সূর্যের তাপ কম আসবে।

ভারী সুতি পর্দা ব্যবহার করা: আপনার প্রতিটা ঘরে জানালায় ভারী ও সুতি পর্দা ব্যবহার করতে হবে। এ ধরনের পর্দা সূর্যের তাপ ভেতরে প্রবেশ করতে বাধা দিবে। এ ছাড়া বিছানায় চাদর ও বালিশের কভার হালকা রঙের ব্যবহার করতে হবে। এতে বিছানা খুব কম গরম হয়ে থাকবে। ঘরও অনেকটাই ঠান্ডা থাকবে।

দেয়ালে হালকা রঙ ব্যবহার করা: ঘরের দেয়ালে রং যত গাঢ় হবে বাইরের আলো তত টেনে নিবে আর হালকা রং হলে, আলো বেশি প্রতিফলিত হয়। যার ফলে ঘরের ভেতরে যত বেশি আলো প্রবেশ করবে হবে তাপমাত্রা তত বেশি বৃদ্ধি পাবে। তাই ঘরের দেয়ালে সবসময় হালকা রং ব্যবহার করার চেষ্টা করতে হবে।

ভেজা ভেজা করে ঘর মুছুন: ঘরের ভেতরে তাপমাত্রা কম রাখার জন্য ঘর মোছার সময় একটু ভেজা ভেজা করে ঘর মুছতে হবে। প্রয়োজনে একবারের পরিবর্তে কয়েকবার ভেজা ভেজা করে ঘর মুছতে পারেন। মেঝের পাশাপাশি রুমের জানালার কাচও পানি দিয়ে মুছুন। এতে বেশ কিছু সময় ঘর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে।

টেবিল বা স্ট্যান্ড ফ্যানের সামনে বরফ রাখা: ঘর ঠান্ডা রাখার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হচ্ছে বরফ। টেবিল ফ্যানের সামনে সামান্য পরিমাণে বরফ রাখতে পারেন। এতে বরফের ঠান্ডা বাতাস ঘরজুড়ে ঠান্ডা অনুভূতির সৃষ্টি করতে সাহায্য করবে।

বরফ গলে গেলেও কিন্তু অনেকক্ষণ ঠান্ডা থাকে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, এ সময় যেন ঘরের দরজা-জানালা অবশ্যই বন্ধ থাকে। ঘর ঠান্ডা করার জন্য এয়ারকন্ডিশনের ব্যবস্থা নেই কিন্তু বরফের ব্যবস্থা কিন্তু সকলের বাড়িতেই থাকে। তাই আপনি চাইলে ঘর ঠান্ডা রাখার এই টিপসটি কাজে লাগাতে পারেন।

মেঝেতে বিছানা করুন: খুব বেশি গরম পড়লে মেঝেতে ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। সিলিং থেকে মেঝে দূরে হওয়ায় মেঝেতে কম গরম অনুভূত হয়। তাই আপনি যদি ঘুমানোর আগে মেঝে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুছে নিতে পারেন তাহলে গরম অনেকটাই কম লাগবে।

ঘরে ছোট ছোট গাছ রাখুন: ঘরের ভেতর ছোট্ট একটি গাছ ঘরের সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি তাপমাত্রা কমাতেও সাহায্য করে থাকে। কিছু গাছ ঘরের ভেতর জমা হওয়া মানেই কার্বন ডাই-অক্সাইড শুষে নেওয়া। যার ফলে তুলনামূলক ঘরের তাপমাত্রা কম থাকে। আপনি চাইলে অ্যালোভেরা, অ্যারিকা, মানিপ্ল্যান্ট, পাম-জাতীয় গাছ ঘরে রাখতে পারেন এগুলো গাছ ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ কাজে বেশ উপকারী।

দুপুরে জানালা বন্ধ রাখা: সাধারনত দুপুরের দিকে তাপমাত্রার পরিমাণ বেশি থাকে। যার ফলে দুপুরের দিকে জানালা দিয়ে বেশি পরিমাণ তাপ ঘরের মধ্যে প্রবেশ‌ করে। তাই দুপুরের দিকে জানালা অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে। তাই আপনার ঘরে পশ্চিমমুখী কোনো জানালা থাকলে তা বিকাল পর্যন্ত বন্ধ রাখুন। 

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করূন: ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতিগুলো কাজ করার সঙ্গে সঙ্গে তাপ উৎপন্ন করে থাকে। অন্যান্য যন্ত্রপাতি সবসময় ব্যবহার না করলেও লাইট যেহেতু সবসময়ই  জ্বালানো লাগে তাই এই গরমে এলইডি বাল্ব ব্যবহার করতে হবে। এলইডি বাল্ব যেমন বিদ্যুৎ সাশ্রয় কাজে আসে, অপরদিকে খুব কম তাপ উৎপন্ন করে।

অপ্রয়োজনীয় যন্ত্র বন্ধ রাখা: অপ্রয়োজনীয় যন্ত্র বলতে আমরা সাধারনত ওয়াশিং মেশিন, ডিসওয়াশার, ড্রায়ার ইত্যাদি এগুলো যন্ত্র কিন্তু ঘরের তাপের পরিমান বাড়ায়। তাই এগুলো যন্ত্র খুব কম ব্যবহার করার চেষ্টা করতে হবে।

খোলা জানালার সামনে ভেজা চাদর মেলে দিন: ঘরের তাপের পরিমাণ কমাতে হলে আপনাকে খোলা জানালার সামনে ভেজা চাদর ব্যবহার করতে হবে। তাই যদি সম্ভব হয় তাহলে জানালার সামনে একটি ভেজা চাদর মেলে দিয়ে রেখে রাখুন। জানালা দিয়ে যে বাতাস প্রবেশ করবে সেটি ভেজা চাদর এর সাহায্যে পানি শোষণ করে ঘরের মধ্যে ঠান্ডা ছড়াবে।

তাপমাত্রা কমে গেলে জানালা খোলা: গরমের প্রখর অনেক বেশি হলে দিনের বেলায় জানালার পর্দার টেনে রাখার চেষ্টা করুন। বিশেষ করে দুপুরের দিকে বাতাস সবচেয়ে বেশি গরম হয়। তবে বাহিরের তাপমাত্রা যখন ভেতরের বাতাসের চেয়ে কম হয় তখন জানালার পর্দা সরিয়ে দিলে ঘরে ঠান্ডা বাতাস প্রবেশ করে হয় যার ফলে ঘর অনেকটাই ঠান্ডা হয়ে আসে।

টেবিল ফ্যান জানালার দিকে ঘুরিয়ে রাখা: আপনার রুমের গরম বাতাস বাইরে বের করার জন্য আপনার টেবিল ফ্যানটি জানালার দিকে ঘুরিয়ে দিন। এতে রুমের গরম বাতাস জানালা দিয়ে বের হয়ে যেতে পারবে। সম্ভব হলে একাধিক টেবিল ফ্যান‌ ব্যবহার করতে পারেন তাহলে দেখবেন ঘরের মধ্যে আর গরম বাতাস নেই।

রাতে সব জানালা খোলা রাখুন: রাতের বাতাস দিনের তুলনায় অনেকটাই ঠান্ডা থাকে। তাই সূর্যের তাপ কমে আসলে বিকালের দিকে জানালা-দরজা বা পর্দা সরিয়ে ফেলতে হবে। যাতে পুরো বাড়িতে বাইরের বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।

চুলা বন্ধ রাখা: সবসময় চুলা চালু থাকলে চুলার গরম ঘরকেও উষ্ণ করে তোলে। তাই রান্নার কাজ শেষ হওয়ার সাথে সাথে  চুলা বন্ধ করে দেওয়া উত্তম। এছাড়াও আপনি চাইলে এক্সস্ট ফ্যান’ ব্যবহার করতে পারেন। এটি ঘরের গরম বাতাস বাইরে বের করে দেয়। বাথরুম কিংবা রান্না ঘরে এটা ব্যবহার করলে গরম ভাব চলে যায়। এই এক্সস্ট ফ্যান চালিয়ে রাখলে ঘর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।

যেই কৌশলে তীব্র গরমেও ঘর ঠান্ডা রাখা যায়

সূর্যের তাপ: ঘর গরম হওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ হচ্ছে সূর্যালোক। যুক্তরাষ্ট্রের এক এনার্জি ডটগভ’য়ে নামক সাইটের তথ্যা অনুযায়ী রিয়েলসিম্পল ডটকম’য়ে প্রকাশিত পোষ্টে জানানো হয়, মূলত জানালায় আসা সূর্যের আলোর তিন চতুর্থাংশ এর বেশি তাপ ঘরে প্রবেশ করে যার ফলে ঘর অনেক গরম হয়ে থাকে। আপনি যদি জানালা ঢেকে রাখেন তাহলে গরম অনেকটাই কমে যাবে।

ছাউনি ব্যবহার: ঘরের জানালায় ছাউনি থাকলে মোটামুটি ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত তাপ কমাতে সাহায্য করে। ঘরের আশপাশে ছাউনির ব্যবস্থা থাকলে সরাসরি সূর্যালোক ঘরে প্রবেশ করতে পারে না যার ফলে ঘর ঠাণ্ডা হয়ে থাকে।

দরজা এবং জানালার চারপাশে ফাঁকা বন্ধ করা: ঘরের দরজা কিংবা জানালায় ফাঁকা থাকলে তা বন্ধ করে দিন। এই ছোটখাটো পরিবর্তনগুলো ঘরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে।

আর্দ্র বাতাস: ঘর ঠাণ্ডা রাখার জন্য টেবিল ফ্যানের পেছনে ভেজা কাপড় বা বরফ কিংবা ঠাণ্ডা পানির বোতল রাখতে পারেন। এতে ঘরের চারপাশে ঠাণ্ডা বাতাস ছড়াবে, যার ফলে ঘর ঠান্ডা থাকবে।

অব্যবহৃত ঘরের দরজা বন্ধ রাখা: আপনার বাড়িতে যেগুলো দরজা ব্যবহার করেন না সেগুলো ঘর বন্ধ করে রাখা উচিত। এতে ঘরের জায়গার আয়তন কম হবে এবং ঘরও ঠাণ্ডা হবে।

তীব্র আলো: ঘরে বেশি আলোর লাইট ব্যবহার করা যাবে না, জ্বালিয়ে রাখলে গরম বাড়ে। তাই এই তীব্র গরমে খুব বেশি প্রয়োজন না হলে, ঘরে তীব্র আলো না জ্বালানোই ভালো। আপনি চাইলে ড্রিম লাইট কিংবা টেবিল ল্যাম্প ব্যবহার করতে পারেন।

গাছ লাগান: আপনার বাড়ির চারপাশে গাছ লাগানোর চেষ্টা করতে হবে। গাছের ছায়ায় ঘর অনেকটাই ঠান্ডা থাকে। এছাড়া আপনি চাইলে ঘরের ভেতর টবে গাছ লাগাতে পারেন।

এয়ার কুলার বা এসি কিংবা অন্যান্য কৃত্রিম উপায়ে ঘর ঠান্ডা রাখা আমাদের দেহের জন্য ক্ষতিকর। অপরদিকে এটি অনেক ব্যয়বহুল। আপনি যদি এসি বা এয়ার কুলার নিয়মিত ব্যবহার করেন তাহলে সর্দি-কাশি, অ্যালার্জিসহ আপনার শরীরে আরো বিভিন্ন ধরণের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

তাই এই গরমে  প্রাকৃতির নিয়মে একেবারে প্রাকৃতিকভাবে ঘর ঠান্ডা করার অনেক উপকারিতা রয়েছে। অনেকেই ভাবতে পারেন যে প্রাকৃতিক উপায়গুলো বেশিক্ষন ঠান্ডা রাখতে পারবে না। ঠিক বলেছেন, কিন্তু প্রাকৃতিক উপায়গুলো ঘর বেশীক্ষন ধরে ঠান্ডা না রাখতে পারলেও এগুলো আপনাকে সাময়িক স্বস্তি দিতে পারে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

পরিশেষে বলা যায়, সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে গরমে ঘর ঠান্ডা রাখতে পারেন, তাহলে আপনার স্বাস্থ্য এবং পরিবেশ এর উপর কোন প্রভাব না পড়বে না। প্রাকৃতিকভাবে ঘর ঠান্ডা রাখা খুবই সহজ। উপরোক্ত উপায়গুলো মেনে চললে আপনার ঘরও হবে শান্তিময় এবং আশা করছি এই তীব্র গরমে কিছুটা হলেও স্বস্তি আসবে।

আমরা এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি সহজ উপায় এবং ঘর ঠান্ডা রাখার সম্পর্কে আরও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আশা করছি, আপনারা জেনে উপকৃত হয়েছেন। আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলে কোন বিষয়ে বুঝতে না পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্টে বক্সে জানাবেন।
 
এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখা সম্পর্কিত আমাদের আজকের পোষ্টটি আপনার ভালো লেগে থাকলে কমেন্ট ও শেয়ার করতে ভুলবেন না। এতক্ষন ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। স্বাস্থ্য ও প্রযুক্তি সম্পর্কিত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url