নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক যারা সেবন করতে পারবেন
আজকের আর্টিকেলে নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক যারা সেবন করতে পারবেন এবং
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক সম্পর্কে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক বিস্তারিত আলোচনা
করবো। আপনারা যদি নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক ওষুধ সম্পর্কে জেনে না থাকেন তাহলে
পুরো পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। আশা করছি, নন-স্টেরয়েডাল
প্রদাহনাশক সম্পর্কে জেনে উপকৃত হবেন।
![নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক যারা সেবন করতে পারবেন নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক যারা সেবন করতে পারবেন](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiZqHwNtP9LY4ajJdkx6lyw0HzS1LEyXDzXyPg2ejXCpr8BF90JA4iG1AT1Z7OZjI9wMIDBrDTKRO9WHAgBQBrwQ_SIFzEHtbgXIinCW6So-eLAmiR4J7yLW2sU1OE1FLz42F4Rrwq9_A4itHtzYLPOgP4TKR3dIdWhmO6RkP5eS707N8lV0gGUrOKEY8c/s16000-rw/%E0%A6%A8%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%95-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8.png)
আপনি যদি আমাদের সাথে পুরো পোস্ট জুড়ে থাকেন তাহলে নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক
যারা সেবন করতে পারবেন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা
না বাড়িয়ে আজকের আলোচিত টপিকগুলো পোষ্ট সূচিপত্রতে এক নজর দেখে এই সম্পর্কে
বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
ভূমিকা
শরীরের ব্যথানাশক ও প্রদাহনাশক কমানোর জন্য নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক বা NSAIDs
অনেক বেশি ব্যবহৃত হয়। এই ওষুধগুলোকে সাধারণত ব্যথার ওষুধ বা ব্যথানাশক
ওষুধ বলা হয়। যেমন এই ওষুধগুলো জ্বর বা উচ্চ তাপমাত্রা চিকিৎসায়, শরীরের
বিভিন্ন জ্বালাপোড়া কমাতে এবং ব্যথা নিরাময়ে ব্যাপকভাবে ব্যবহার হয়ে আসছে।
NSAIDs এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Non-steroidal anti-inflammatory drugs
যা নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক হিসেবে পরিচিত। তবে এটি স্টেরয়েড গ্রুপের
ওষুধ নয়, এটি বিভিন্ন প্রদাহনাশক হিসেবে কাজ করে। প্রথমে চলুন, নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক এর বিভিন্ন প্রকারভেদ সম্পর্কে জেনে নেই।
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক এর প্রকারভেদ
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক বা NSAIDs ওষুধগুলোর কার্যকারিতা বলতে গেলে প্রায়
একই রকম। তবে ব্যক্তি ও রোগের উপর ভিত্তি করে একেক ক্ষেত্রে একেক ধরনের
ওষুধ ভালো কাজ করে। NSAIDs ওষুধগুলো ফার্মেসিতে বিভিন্ন রূপে পাওয়া যায়। যেমন
ক্যাপসুল, ট্যাবলেট, ইনজেকশন, সাপোজিটরি ক্রিম, জেল ইত্যাদি। ব্যবহারের দিক
দিয়ে NSAIDs ওষুধের প্রকারভেদ হলো-
আরো পড়ুনঃ Normens ট্যাবলেট খেলে কি হয় জেনে নিন
OTC মেডিসিন: ওটিসি (Over the counter) বলতে ওইসব মেডিসিন কে বোঝনা হয়
যেগুলো ডাক্তারের নির্দেশনাবিহীন যেকোনো ফার্মেসী থেকে কিনে খাওয়া যায়।
- Aspirin
- Naproxen
- Ibuprofen
Prescription ড্রাগ: প্রেসক্রিপশন ড্রাগ বলতে ওইসব ওষুধকে বোঝায় যেগুলো
শুধুমাত্র ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী সেবন করতে হয় যেমন-
- Oxaprozin
- Etodolac
- Diclofenac
- Ketorolac
- Indomethacin
- Mefenamic acid
- Fenoprofen
এগুলো ওষুধের মধ্যে আইবুপ্রোফেন (Ibuprofen) সেবন করা মাত্রই কিছুক্ষণের মধ্যেই
অর্থাৎ আধা ঘন্টার ভিতরে এর কার্যকারিতা শুরু হয়ে যায়। আবার কিছু কিছু
সর্বোচ্চ দুই সপ্তাহ সময় নেই এর কার্যকারিতা ভালোভাবে শুরু হতে।
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক কিভাবে কাজ করে?
আমরা জানি যে, নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক ওষুধ বিভিন্ন ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে।
কিন্তু, প্রশ্ন হচ্ছে, নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক কিভাবে কাজ করে? চলুন আমরা
প্রশ্নের উত্তর জেনে নিই। আমাদের দেহের ব্যথা অনুভূতি সৃষ্টিকারী হরমোন যার নাম
হচ্ছে প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনস (Prostaglandins)।
এই ব্যথা অনুভূতি সৃষ্টিকারী হরমোন দেহের নার্ভের ব্যথা ও প্রদাহের অনুভূতি
সৃষ্টি করে। NSAIDs গ্রুপের ওষুধ আমাদের দেহে প্রবেশ করে এই হরমোনের উৎপাদন কমাতে
সহায়তা করে যার ফলে প্রদাহ ও ব্যথা নিরাময় হয়ে যায়। আশা করছি, নন-স্টেরয়েডাল
প্রদাহনাশক কিভাবে কাজ করে? সেটি জানতে পেরেছেন।
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক ব্যবহারের কারন
এবার চলুন, এনএসএআইডি (NSAIDs) ওষুধ ব্যবহারের কারণ কি অথবা আপনি কেন এই ওষুধ
ব্যবহার করবেন সেটা জেনে নেই। সাধারণত জ্বর ঠান্ডা ভাইরাস সংক্রমণের ফলে হয়ে
থাকে। আর এক্ষেত্রে নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশকসেবন করলে জ্বর ও শরীর ব্যথা
উভয়ই দূর হয়ে যায়। কিন্তু ভাইরাসকে ধ্বংস করতে এই ওষুধের নির্দিষ্ট কোন ভূমিকা
নেই।
এক্ষেত্রে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তার নিজস্ব শক্তি দিয়ে ভাইরাসকে ধ্বংস করে
থাকে। সুতরাং, স্বল্পকালীন বা দীর্ঘমেয়াদী হোক না কেন যেকোনো ধরনের রোগের অল্প
থেকে মাঝারি প্রকৃতির ব্যথা দূর করতে NSAIDs ওষুধ অনেক ভালো কাজ করে। আশা করছি,
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক (NSAIDs) ব্যবহারের কারন জানতে পেরেছেন।
NSAIDs ওষুধ কোন রোগের লক্ষন উপশমে ব্যবহৃত হয়?
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক কিভাবে কাজ করে? সেটাতো জেনে নিলাম। এবার আসুন, NSAIDs
বা নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক ওষুধ কোন রোগের লক্ষন উপশমে ব্যবহৃত হয়? সেটি জেনে
নেই। দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা সহ বিভিন্ন রোগের লক্ষণ উপশমে এসব মেডিসিন গুলো ব্যবহার
হয়ে থাকে। যেমন-
- সর্দি কাশি হলে
- প্রচন্ড মাথা ব্যথা হলে
- তীব্র মাসিকের ব্যাথা হলে
- বিভিন্ন মাংসপেশিতে টান লাগলে
- শরীরের কোথাও মচকে গেলে
- আত্রাইটিস বা জয়ন্টে জয়েন্টে ব্যথা হলে ইত্যাদি।
NSAIDs ওষুধগুলো সচরাচর বিভিন্ন মানুষ ও রোগভেদে ব্যবহার করা হয়। তবে বিভিন্ন
কারণে ব্যবহৃত হলেও এগুলো সকলের জন্য উপযুক্ত নয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসব ওষুধ
সেবনের ফলে পীড়াদায়ক সহবিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা
রয়েছে। আশা করছি, এই বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক যারা সেবন করতে পারবেন
এখন চলুন, আমাদের পোষ্টের মূল বিষয় নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক যারা সেবন করতে
পারবেন সেটি জেনে নেই। অধিকাংশ মানুষই নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক কোনো
প্রতিক্রিয়া ছাড়াই সহজেই সেবন করতে পারেন। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে এ জাতীয়
মেডিসিন সেবনের ক্ষেত্রে জন্য সতর্ক থাকা জরুরি।
যেমন- ১৫থেকে ১৬ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের অ্যাস্পিরিন রয়েছে এমন কোন ধরনের ঔষধ
দেওয়া যাবে না। রোগীর ক্ষেত্রে নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক পরিপূর্ণভাবে উপযুক্ত না
হলে চিকিৎসকরা বিকল্প ওষুধ হিসেবে প্যারাসিটামল সেবনের পরামর্শ দিতে পারেন। কিছু
ক্ষেত্রে নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশকওষুধ সেবনের আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ
করে নেওয়া উচিত যেমন-
- ওষুধ সেবনকারী যদি গর্ভবতী হয়
- শিশুকে বুকের দুধ পান করালে
- যারা গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন
- ইতিমধ্যে পাকস্থলীর আলসার হয়ে থাকলে
- বয়স ৬০ বছরের বেশি হলে
- হাপানি বা অ্যাজমা রোগে ভুগলে
- যদি কিডনি, রক্তচাপ, লিভার এবং পরিপাকতন্ত্রের কোন সমস্যা থাকে
- ১৫ থেকে ১৬ বছর কম বয়সী চিকিৎসায় ব্যাথানাশাক প্রয়োজন হলে
- NSAIDs ওষুধ ছাড়া অন্য কোন ওষুধ সেবন করলে ইত্যাদি।
NSAIDs ওষুধ অতিরিক্ত ডোজ খেলে কি হয়?
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক যারা সেবন করতে পারবেন সেটিতো বিস্তারিত আলোচনা
করেছি। আশা করছি, আপনারা জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, NSAIDs ওষুধ অতিরিক্ত ডোজ
খেলে কি হয়? সেই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই। অতিরিক্ত ডোজের ফলাফল সকলেরই
জেনে নেওয়া প্রয়োজন অতিমাত্রায় NSAIDs ওষুধ সেবনের ফলে ফলাফল অনেক খারাপ হতে
পারে।
যেটাকে আমরা ওভারডোজ বলে থাকি। এক্ষেত্রে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা
নেওয়ার প্রয়োজন হয়। অতিমাত্রায় ওষুধ সেবনের ফলে যেসব লক্ষণ দেখা দেয়
সেগুলো হচ্ছে, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া, পেট খারাপ হওয়া, তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে
যাওয়া ইত্যাদি। ওভারডোজে এ সকল লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে
হবে।
তবে জরুরী ভিত্তিতে বা প্রয়োজনে আপনি চাইলে ১৬২৬৩ (স্বাস্থ্য বাতায়ন
হেল্পলাইন) এই নাম্বারে যোগাযোগ করে পরামর্শ নিতে পারবেন। এছাড়াও ওভারডোজ হলে
আরো বেশ কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে যেমন শ্বাসকষ্ট হওয়া, খিচুনি হওয়া এবং
জ্ঞান হারিয়ে ফেলা। এ সকল লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব নিকটস্থ
হাসপাতালে এডমিট করার ব্যবস্থা করতে হবে
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশকের বিকল্প ব্যবস্থা কি?
ব্যথা ও প্রদাহ কমানোর জন্য বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করা
যেতে পারে যেমন ব্যথায় স্থানে ঠান্ডা বা গরম সেক দেওয়া, ইয়োগা করা,
ফিজিওথেরাপি ও আকুপাংচার ক্রা এবং আদা পানি পান করা। তবে এছাড়াও ব্যথার স্থানে
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক জেল বা ক্রিম ব্যবহার করা যাবে। কেননা বাহ্যিক
ব্যবহারে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অনেকটাই কম হয়।
রোগীর স্বাস্থ্যর উপর ভিত্তি করে ডাক্তাররা থারাপি নিতে বলেন। যেমন, কিছু কিছু
রোগীর পেশীর ব্যথা কমানোর জন্য ফিজিওথেরাপি সহায়ক হতে পারে। আবার ব্যথার
চিকিৎসায় NSAIDs ওষুধের প্রধান বিকল্প হচ্ছে প্যারাসিটামল। প্রায়
বেশিরভাগ মানুষই নিরাপদে প্যারাসিটামল সেবন করতে পারে। এমনকি গর্ভকালীন সময়ে
এবং বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করা মহিলাদের জন্যেও এটি নিরাপদ।
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক ওষুধ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
প্রতিটি খাবারের ক্ষেত্রে যেমনি উপকারিতা রয়েছে তেমনি অপকারিতাও রয়েছে।
অনুরূপভাবে, প্রতিটা ওষুধের মতোই এই ওষুধ সেবনের ফলেও কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
রয়েছে। মূলত বেশি দিন ধরে উচ্চ ডোজে এই ওষুধ সেবন করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
বেশি ধরা দেয়।
তবে বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা
সবচেয়ে বেশি। এই ওষুধ সেবনের সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে বমি
হওয়া, পেটে ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাসের সমস্যা ইত্যাদি। নন-স্টেরয়েডাল
প্রদাহনাশক ওষুধের সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো হচ্ছে-
- প্রচন্ড মাথা ব্যথা হওয়া
- পেটে আলসার
- হজমে ব্যাঘাত সৃষ্টি
- এলার্জি প্রতিক্রিয়া
- মাথা ঘন ঘন ঘুরানো
- ব্লাড প্রেসার বেড়ে যাওয়া
- মনোযোগ দিতে না পারা
- অতিরিক্ত ঘুম ঘুম ভাব
- কিডনি, লিভার ও রক্ত সঞ্চালন এর সমস্যা
- বিরল ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাক, ব্রেইন স্ট্রোক ও হার্ট ফেলিওর হতে পারে ইত্যাদি।
লেখকের কিছু শেষকথা
পরিশেষে বলতে চাই যে, প্রতিটা ওষুধের ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য জেনে বুঝে সেবন করলে
এর ফলাফল ভালো পাওয়া যায়। তবে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন
করতে হবে। আমরা আজকে এই পোষ্টের একেবারে শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। আপনি যদি
উল্লেখিত কোন বিষয়ে ভালো ভাবে জানতে না পারেন, তাহলে আবারো পুরো পোস্টটি
একেবারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
আমরা ইতিমধ্যে নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক যারা সেবন করতে পারবেন এবং NSAIDs
সম্পর্কিত আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আশা করছি,
আপনারা জেনে উপকৃত হয়েছেন। আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলে কোন বিষয়ে বুঝতে না
পারেন, তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। তাহলে আমরা যথাযথভাবে সঠিক তথ্য
দিয়ে আপনাকে সাহায্য করার চেষ্টা করব।
নন-স্টেরয়েডাল প্রদাহনাশক যারা সেবন করতে পারবেন এই সম্পর্কে লেখা আমার আজকের
আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করবেন। এতে অন্যরাও
NSAIDs সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। তথ্যবহুল স্বাস্থ্য ও
প্রযুক্তি সম্পর্কিত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট
নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url